বুধ গ্রহের আয়তন কত?

    সৌরজগতের গ্রহগুলোর মধ্যে সবচেয়ে ছোট গ্রহ বুধ । পৃথিবীর ক্ষেত্রফল বুধের ক্ষেত্রফলের প্রায় ৭ গুণ। আয়তন: বুধের আয়তন ৬০৮২,৭২,০৮,৭৪২ ঘন কিলোমিটার। (৬০৮২ কোটি ৭২ লক্ষ ৮ হাজার ৭৪২ ঘন কিলোমিটার)।

    বুধ গ্রহ

     সূর্যের সবচেয়ে নিকটতম গ্রহ ভূত্বক আমাদের চাঁদের মত অসংখ্য খাদে পড়া এবং অভ্রতে ব্রো অসংখ্য পাহাড় আর সমতলভূমি আছে এই গ্রহে । নিজ অক্ষের ধীরগতিতে ঘুরলেও বার্ষিক গতি পেয়েছি দ্রুত মাত্র ৮৮ দিন এটি সূর্যকে একবার প্রদক্ষিণ করে । অর্থে ৮৮ দিনে এক বছর হয়, বুধ গ্রহ পৃথিবী থেকে সহজেই দেখা যায় কোন স্থিতিশীল বায়ুমণ্ডল নেই নেই কোন প্রাকৃতিক উপগ্রহ ।পৃথিবীর তুলনায় বুধ গ্রহের তাপমাত্রা সবচেয়ে বেশি পার্থক্য লক্ষ্য করা যায় । সেখানে রাতের বেলায় তাপমাত্রা থাকে - ১৮০ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং দিনের বেলায় কিছু নিরক্ষীয় অঞ্চলের তাপমাত্রা থাকে ।৪৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বুধ গ্রহের সবচেয়ে উত্তপ্ত স্থান হল অর্থসহ এবং শীতলতম স্থান হল নিকটে অবস্থিত নিম্নভূমি । ৪৮০০ কিলোমিটার এবং ৪০% ২০০০ সালের নামকরণ করা হয়েছে । এবং এর জন্য সর্বোচ্চ সুযোগ গ্রহণ করে বলে গ্রহের নাম রাখা হয়েছে ।


    বুধ গ্রহের আয়তন কত?
    বুধ গ্রহ

    বুধ গ্রহের আয়তন

    আয়তন: বুধের আয়তন ৬০৮২,৭২,০৮,৭৪২ ঘন কিলোমিটার। (৬০৮২ কোটি ৭২ লক্ষ ৮ হাজার ৭৪২ ঘন কিলোমিটার)।মহাশূন্য মহাকাশ হলো এক রহস্যের অতল সাগর যার কোন কূল কিনারা এখন পর্যন্ত বের করা সম্ভব হয়নি । কিন্তু মানুষ থেমে নেই তার সর্বোচ্চ ক্ষমতা দিয়ে চেষ্টা করে চলেছে । এই অতন রহস্যভেদের যদিও কিছু রহস্য ভেদ করা সম্ভব হয়েছে । কিন্তু এর বেশিরভাগই রয়ে গেছে অজানা  সূর্যের সবচেয়ে কাছের এবং ক্ষুদ্রতম গ্রহ বুধ। সূর্যের কারণে বুধ গ্রহ পৃথিবী থেকে খালি চোখে দেখা সম্ভব তবে নির্দিষ্ট সময়ে পশ্চিমাকাশে সূর্যাস্তের পর এবং সূর্যোদয়ের আগে একেবারে দীর্ঘতম পর্বত কে খালি চোখে দেখা যায় । 

    এবং সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে প্রদক্ষিণকালে এবং সূর্যের মধ্যে সবচেয়ে কম দূরত্ব হচ্ছে ৪০ মিলিয়ন কিলোমিটার এবং সবচেয়ে বেশি দূরত্ব ৭০  কিলোমিটার । মিলিয়ন মিলিয়ন কিলোমিটারের মধ্যে সবচেয়ে দ্রুত সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে । গ্রহদের মধ্যে সবচেয়ে ছোট গ্রহের অন্যতম এই গ্রহটির বিষুব রেখা বরাবর ৪৮৭৯ কিলোমিটার । যেখানে পৃথিবীর ব্যাস ১২৭৪২ কিলোমিটারের মধ্যে ঘনত্বের দিক দিয়ে বুধের অবস্থান দ্বিতীয় ।আকারে ছোট হলেও এর ঘনত্ব অনেক বেশি ঘন সেন্টিমিটার ৫.৪ গ্রাম করে পদার্থ আছে ।প্রতি সেকেন্ডে ৪৮ কিলোমিটার ১৫ দিন সময় লাগে । একদিন পৃথিবীর মধ্যে অসংখ্য আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ জ্বালামুখী ১০০ থেকে ১০০০ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত । এবং কিলোমিটার পর্যন্ত পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ বুধ । 

    এর বেশিরভাগই হলোনা কেন্দ্র থেকে প্রায় ৮০০ থেকে হাজার ৯০০ কিলোমিটার পর্যন্ত লোহার বিদ্যমান আছে  বলে মনে করা হয় । এর বিস্তৃতি ৫০০ থেকে ৬০০ কিলোমিটার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো আলোচনা করা যাক । গ্রহের চারপাশে বায়ুমণ্ডল বায়ুমণ্ডল সামান্য হিলিয়াম হাইড্রোজেন অক্সিজেন এবং সোডিয়ামের পরমাণু গুলির সাথে পুলিশের সংঘর্ষের ফলে উৎপন্ন হয় । দিনের তাপমাত্রা সেলসিয়াস পর্যন্ত হতে পারে কিন্তু এখানে কোন বায়ুমণ্ডল না থাকার কারণে রাতের বেলা তাপমাত্রা কমে -১০২ ডিগ্রী সেলসিয়াস পর্যন্ত নেমে যেতে পারেন । সেখানে থাকার কথা নয় কিন্তু উপরের ছবিতেবুধের উত্তর মেরুতে জমাটবাঁধা বরফের ছায়া দেখা যায় ।গ্রহটি মূলত ভারী ধাতু ও পাথর দ্বারা গঠিত ১-১০০ পর্যন্ত উঁচু ও কয়েকশো মাইল লম্বা হয়ে থাকে । বিজ্ঞানীদের মতে বিদ্রোহের আগ্নেয়গিরির জ্বালামুখ গুলো প্রায় ৪ থেকে ৫ কিলোমিটার উঁচু হওয়া ভূপৃষ্ঠের অভ্যন্তরে কখনোই সূর্যের আলো পৌঁছায় না । এবং এ কারণে উত্তর মেরু জ্বালামুখের অভ্যন্তরে তাপমাত্রা -১৬১ ডিগ্রী সেলসিয়াস এ রকম হতে পারে । সেজন্য এখানে জমাটবাঁধা কিছু বল থাকলেও থাকতে পারে । 

    আরও পড়ুন: হলুদ গ্রহ কাকে বলা হয়?

    এর কেন্দ্রীয় ভাগ্য হতে পারে সম্প্রতি নাসার বিজ্ঞানীরা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন যে এর কেন্দ্রীয় অঞ্চলের অবস্থান গঠিত হতে পারে সাধারণত ছোটদের কেন্দ্র খুব দ্রুত শীতল হয়ে যায় । কিন্তু এর কেন্দ্রে কঠিন বস্তুর উপস্থিতির প্রমাণ পাওয়া সম্ভব হয়নি । হিসাব করে দেখা গেছে এর মোট আয়তনের ৪২ ভাগ এই কেন্দ্র ভাগ নিয়ে গঠিত । যেখানে পৃথিবীর ক্ষেত্রে এই মাত্র একভাগ তাপমাত্রা দিক দিয়ে বুধের অবস্থান গ্রহদের মধ্যে দ্বিতীয় । এরচেয়ে দূরে থেকেও শুক্র গ্রহের তাপমাত্রা আরও বেশি । গ্রহণীয় কোন বায়ুমণ্ডল নেই বলে এইরকম থেকে থাকে প্রচুর খানাখন্দে ভরপুর ধুমকেতু সংঘর্ষে এর পৃষ্ঠা এসব তৈরি হয়েছে । অন্যদের মতো এই প্রক্রিয়ায় এসব থেকে নিষ্কৃতি পেতে পারি নি ২৫০ কিলোমিটার এর চেয়ে বেশি বয়সে খাতকে বলা হয় ।বেসিন এই পর্যন্ত যেন পড়েছে সূর্যের খুব কাছে হবার কারণে বুধ গ্রহের যাওয়া কঠিন ।

    আরও পড়ুন: বৃহস্পতির চাঁদ ইউরোপায় প্রাণ খুঁজবে এসইউভি মহাকাশযান


    বুধ গ্রহের মিশন

    এবার চলুন জানা যাক অভিযাত্রা সম্পর্কে ১৯৭০ সালের ১০ এবং ২০০৪ সালে মেসেঞ্জার নামক দুইটি মহাকাশযানে পর্যন্ত পরিদর্শন করেন । সব গ্রহের মধ্যে সবচেয়ে চাপা অর্থাৎ আকৃতি থেকে এর কক্ষপথের বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি । ১৯৭৫ সালের মধ্যে ৪৫% ছবি তুলতে সক্ষম হয় । কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত খুব বেশি কাছে চলে যায় এবং ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় । সূর্য থেকে এর দূরত্ব বিভিন্ন সময়ে ৪০ থেকে ৭০ মিলিয়ন কিলোমিটার পর্যন্ত হতে পারে ।২০০৪ সালে নাসার মহাকাশযান করে যাওয়ার পর ২০০১ সাল থেকে ২০০৮ সালে প্রথমবার কিছু উন্নত মানের ছবি পাঠিয়েছিল ।বেসিন এই পর্যন্ত যেন পড়েছে সূর্যের খুব কাছে হবার কারণে বুধ গ্রহের যাওয়া কঠিন । ১৯৭৪ থেকে ৭৫ এর মধ্যে মেকআপ দিয়ে ৩ বার উড়ে গেছে । এ সময়ের মধ্যে বিশ্বের অর্ধেকের মতো ছবি তোলা গেছে 

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম