মহাকাশ সম্পর্কে অজানা তথ্য বিজ্ঞানের জানা অজানা তথ্য


    মহাকাশ সম্পর্কে অজানা তথ্য বিজ্ঞানের জানা অজানা তথ্য

    মহাকাশ

    মহাকাশ সম্পর্কে অজানা তথ্য  

    রাতের আকাশে তাকিয়ে যে হাজার হাজার জ্বলতে থাকা তারা দেখা পাই । তারা প্রাচীনকাল থেকেই তাদের দিকে টানছে আমাদের এখানে মধ্যাকর্ষণ ছাড়িয়ে একদিন মানুষ জয় করেছে মহাশূন্যে বেঁধেছি ঘর স্পেস স্টেশন। সেখান থেকে আমাদের পৃথিবীতে একদমই বিভিন্ন রকম দেখায় পৃথিবীর পাহাড় সাগর অথবা ঘূর্ণিঝড় একদমই আলাদা। যেন মহাকাশচারী প্রথম যাত্রাতেই অজস্র ছবি তুলেছেন তাদের ভেতর থেকে নির্বাচিত কিছু ছবি নিয়ে আজকের আয়োজন।

     ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির পর্যবেক্ষণকারী মহাকাশযানের তোলা ছবিতে দেখা যাচ্ছে গিনি-বিসাউ প্রজাতন্ত্র দেশগুলোর ভেতর একটা সীমা আছে। আর্সেনাল নিচের দিকে সাদা রঙের জায়গাটা রাজধানী ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির সাগরের এবং এই বিশাল বড় পরিবর্তন এলো কি না আসলে তার নৌযান চলাচলে বাধা সৃষ্টি করবে কিনা তা নির্ধারণ করা। ২০১০ সালের ২০ এপ্রিল পানির নিচে তেলের খনি বিস্ফোরণের কারণে প্রচুর তেল ছড়িয়ে পড়ে তিন মাস ধরে মেক্সিকো উপসাগরের নির্গমনের ক্যানভাসে পরিণত হয়। সে সময় নাসার একটি মহল থেকে নেয়া ছবি এই তিনটি বর্ণের একটি প্রোফাইল তৈরি করেছিল তারা মোটামুটি সব ধরনের ছিল বলা হয়ে থাকে। 

    ফুলের মাটিতে আছড়ে পড়া সবচেয়ে শক্তিশালী ঝড় এটা ফিলিপাইনের পূর্ব উপকূলে আঘাত করে এতে অন্তত ৫০০ জনের জীবনহানি ঘটে ২.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের ক্ষতি হয়। ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে   মনে হয় যেন পৃথিবীতে কেউ আগুনে জ্বলছে দিচ্ছে ওরা ২০১১ সালের ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে তোলার সময় ছবি তোলা পানির দিকে এগিয়ে চলছে মহাকাশচারীরা। যখন পৃথিবীর দিকে তাকায় তখন রাতের তারার মত লাগে   উত্তর-পশ্চিম ইউরোপের কোন জায়গাটা লন্ডন এছাড়া  চ্যানেলের প্যারিস শহর আমস্টারডাম আর বাসের উপর দিকে ডান কোনায় অন্ধকার অংশটুকু অরোরা বোরিয়ালিস ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশন থেকে তোলা হয়।  

    সবচেয়ে বড় জ্যোতিষীকে মাকড়সার মতো দেখতে ১৯৮৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা দিয়ে নিজের জান থেকে ৩২০ দূরে ঘুরে আসেন। তিনি নদীকে স্বর্ণ দিয়ে বলা হয় হাজার ৮০০ সালের দিকে এর আশেপাশের সন্ধানীরা অনেক ঘুরেছে সোনার নদীয়ায় নীল রং নিয়ে ভেতর দিকে চলছে বরফে ঢাকা এই জায়গাটা। পর্বত এভারেস্টের আর এর আশেপাশের শৃঙ্গ গুলোর ২০১১ সালে ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে একজন মহাকাশচারী ছবিটি তুলেছেন এভারেস্টের উচ্চতা সমুদ্র সমতল থেকে ৮৮৪৮ মিটার ইন্দোনেশিয়ার নিচের দিকে অস্ট্রেলিয়ার উপকূল এটি একটি স্পেস শাটল বায়ুমণ্ডলের স্ট্র্যাটোস্ফিয়ার। আর নিচের ট্রপোস্ফিয়ার সবচেয়ে কম দামের অ্যাটমোস্ফিয়ার ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন থেকে তোলা ইতালি ২০১২ সালের জানুয়ারিতে এক ধাক্কা খেয়ে একদিকে হেলে কিছুটা ডুবে যায়। এতে প্রায় ৪ হাজার যাত্রী ছিল নিহত হয়েছিল ৩২ জন দ্রুত উদ্ধার কাজ শুরু করে অনেকের প্রাণ রাখা সম্ভব হয়।

    বিজ্ঞানের জানা অজানা তথ্য

    ২০১২ সালের ১৭ জানুয়ারি তোলা দেখে মনে হবে কেউ বাংলার ইংরেজি আটকে রেখেছে। কিন্তু এটা প্রকৃতির কারসাজি পানির ভেতরে ফাইটোপ্লাঙ্কটন মিলনের সৌন্দর্য ক্যামেরায় ধারণ করা হয়েছে। ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ ৬০০ কিলোমিটার উপর থেকে অলিগলি রাশিয়ার ওপর এ ধরনের গঠনকে রাস্তা রাস্তা বলা হয়। বাতাসে ভেসে আসা তুষার থাকে এটা মহাকাশ থেকে তোলা পৃথিবীর সবচেয়ে পুরনো ছবি মহাকাশচারীদের এই ছবিটি তুলেছিলেন ঐতিহাসিক ভ্রমণের সময়। ৯৬২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি পৃথিবীর চারদিকে ঘুরে আসেন এটাকে চেনা যাবে যদি কৃত্রিম দ্বীপ টার দিকে তাকানো হয়। এটা দুবাই বামদিকে অপরাধী উজ্জল বুর্জ খলিফা দেখা যাচ্ছে জায়গা দিয়েছে কুয়াশার মাঝে সবুজ দ্বীপের ছবি। 

    ২০১০ সালের অক্টোবরে তুলেছিল নাসার স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবি দেখে মনে হয় আর যেন জায়গা বদল করেছে আগ্নেয়গিরির দ্বীপ কাকে দেখা যাচ্ছে। দেখে মনে হবে ভ্যান গগের আঁকা কোন ছবি নয় ছবিটির নাম দিয়েছে অবিরাম মহাসাগর ছবি। ২০০৫ সাল থেকে ২০০৭ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত অবস্থান একসাথে দেখা যাচ্ছে ছবিটি তোলা হয়েছিল স্রোতের দিক কিভাবে পরিবর্তন হয়। তা দেখার জন্য অদ্ভুত সবুজ রঙের এইগুলো অ্যান্টার্কটিকার উপকূলের এ ছবিটি রহস্যের সৃষ্টি করেছিল। সবুজ এটাই প্রথম ছবি এটা সাগরের কোন ফাইটোপ্লাংটন বা শৈবাল হতে পারত কিন্তু বিশেষজ্ঞরা জানান তিনি নিশ্চিত হতে পারছেন না। কারণ মনে হচ্ছে শৈবাল সাগরে ভাসছে না লেগে আছে তখন জাহাজ নিয়ে গিয়ে নমুনা নিয়ে আসেন।

     প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন পুরো জায়গাটা যেন সবুজ বরফের  প্যানকেক আবার সবুজ পানিতে ভাসছে বিভিন্ন সাগরে অবস্থিত প্রতিরক্ষামূলক ব্যবস্থা সাগরের যে কোনো অস্বাভাবিকতা সাবধানবাণী স্থল পর্যন্ত পৌঁছে যায়। একে অন্যের সাথে মিলিত নেটওয়ার্ক তৈরি করে ২০০৪ সালে ভারত মহাসাগরে সৃষ্ট সুনামি লাখ ৩০ হাজার মানুষের জীবন নিয়ে গেলে এর কার্যক্রম প্রসারিত করা হয়। পৃথিবীর সবচেয়ে জনবহুল শহর পৃথিবীতে করে তাকে দেখতে চেয়েছিলেন পৃথিবীর দ্রুততম পরিবর্তিত হয় একটি সবুজ গাছপালার সবুজ সাদা আর হালকা কমলা সাগর পাথরের নুড়ি পাথর বাদামি একাকীত্বে ভোগা আছড়ে পড়তে যাচ্ছে।

    পৃথিবীতে সীমারেখা শহরের আলো দেখা যাচ্ছে ছবিটি তোলেন দশকের পর দশক ধরে লাল রঙের নানা রহস্য জাল বুনেছে। মনে হাজার  ১৯৮৯ সালে প্রথমবার ছবি তোলা সম্ভব হয় পরে জানা যায় এগুলো এক ধরনের বৈদ্যুতিক ক্রিয়ার ফলে সৃষ্ট স্প্রাইটস থেকে এসে। বরফখণ্ড আলোকচ্ছটা তৈরি করছে ২০০৫ সালের সেরা স্যাটেলাইট থেকে তোলা ছবিতে গ্রীনল্যান্ডের বরফখন্ডে দেখা যাচ্ছে ছোট ছোট এই বড় জাহাজের জন্য দুর্যোগ ডেকে আনতে পারে টাইটানিকের সেই বিখ্যাত বরফখণ্ড পুনর্জন্ম এখানে মিসিসিপি নদী।

    আরও পড়ুন: চিনি কিভাবে তৈরি হয়?

    ব্লক মারার শহর এই ছবিটির একটি প্রতিযোগিতায় জেতার শীর্ষ ৫ এর ছবি অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের প্রথম মানচিত্র পাথর মাটিতে থাকা শরীর দেখানো হয়েছে। হারিকেন ১৯৯২ সালে এই ঝড়ে বাতাসের গতি এতটাই প্রবল ছিল যে ঝড়ের গতি নির্ধারণ করার যন্ত্রপাতি ও নষ্ট করে দিয়েছিল ক্ষয়ক্ষতি দাঁড়িয়েছিল ২৬ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের। এগিয়ে যাওয়া দেখানো হয়েছে ২৩ আগস্ট এর মাঝে ২৪ আগস্ট এবং ২৫ আগস্ট এর অবস্থান মেঘের উপর মেঘ ঘুরে দাঁড়িয়েছে। বিশ্রাম নিচ্ছে এলাকা কে আলাদা করেছে পাহাড় পাহাড়ের বাধা পেয়ে মেঘগুলো বাম দিকে বৃষ্টি ঝরায়। অন্যদিকে পাহাড় পেরিয়ে অন্যদিকে তার দিকে আসতে পারে না। 

    আরও পড়ুন: জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ কিভাবে কাজ করবে?

    এদিকে মোর পরিবেশ আমেরিকা শহরের মহাকাশচারীরা ১৯৬৯ সালে চারদিন পর আর নীল আর্মস্ট্রং চাঁদে পা রাখেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের ধুলাবালি আর অন্য বস্তুর ঘূর্ণন রং লাল সবুজ আর সাইক্লোন মিলছে সাদা অংশ থেকে আসে অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ দেখে মনে হবে কোন প্রাণীর মুখ কিন্তু জনবিরল অস্ট্রেলিয়া এতো আলো কেন খোঁজ নিয়ে জানা যায়। আলোগুলো দাবানলের আগুন পৃথিবীর বৃহত্তম উষ্ণতম চীনের এই মরুভূমিতে এক ঝড়ের পর তুষারের চাদরে ঢেকে গিয়েছিল।

    স্বপ্নের মত মেঘেদের রাস্তা দক্ষিণ-পশ্চিম ব্যাংক থেকে তোলা এই ছবি গুলো কৃত্রিম কৃষিকাজের জন্য প্ল্যান এর সাহায্যে কৃত্রিম বৃষ্টি তৈরি করার জন্য আকাশের ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে। এগুলো খেয়াল করে মেঘ সৃষ্টি হয় আমেরিকার সর্ববৃহৎ তেল শোধনাগার বিভিন্ন রকম আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ্য আলোর মিলিত ছবি হওয়ায় বাড়িঘর যন্ত্রপাতি সাদা ও নীল আর গাছপালা লাল দেখাচ্ছে। উপকূলে বরফের মাকড়সার জালের মতো ফাটল বিশেষজ্ঞদের মতে জানুয়ারিতে এই অঞ্চলের উচ্চ তাপমাত্রা আর বাতাসের ফলে তৈরি হওয়া স্রোতে ফাটল তৈরি করেছে। স্পেস স্টেশন থেকে দেখা সূর্যোদয় দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের ওপর সূর্যোদয় হলেও মানুষ পৃথিবীর তাপ বেশিক্ষণ ধরে রাখতে পারেনা। কক্ষপথের সুবিধা থাকার জন্য ৪৫ মিনিট পর শহরের ছবি এখানে দেখা যাচ্ছে। মহাশূন্যে সৌন্দর্যবর্ধনের দৌড়ে আমাদের চেনা অচেনা পৃথিবী টাও কম যায় না।  কেমন লাগলো অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম