চিনি কিভাবে তৈরি হয়?

    চিনি কিভাবে তৈরি হয় 

    হ্যালো ফ্রেন্ডস কেমন আছেন সবাই আবার আপনাদের স্বাগত জানায় । বন্ধুরা এটা কি আপনারা জানেন যে চিনি কিভাবে তৈরি হয় ? যেমনটা আপনারা দেখছেন অতি সহজেই গরম গরম চিনি তৈরি হচ্ছে তো চলুন জেনে আসি আসলে চিনি ফ্যাক্টরিতে তৈরি করা হয় কিভাবে । বন্ধুরা হয়তো এরকম কোন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না যে মিষ্টি পছন্দ করে না । কারণ অল্প হলেও আমরা সবাই মিষ্টি খেতে ভালবাসি আর এই মিষ্টি চাহিদা আজ থেকে নয় এটা ২০০০ বছর আগে থেকে চলে আসছে । 

    কারণ মিষ্টি মুখে একটা আলাদা রকম অনুভুতি আসে এটা আমাদের শরীরে খুশি থাকা হরমোনের নাম বল করে দেয় । যাই হোক মিষ্টি তো আমাদের মস্তিষ্ককে সক্রিয় করে কিন্তু যখনই মিষ্টির কথা আসে তখন এসব প্রথমে চিনি কিভাবে তৈরি হয় ? কারণ চিনি থেকে তৈরি হয় কিন্তু সেখানেও জিনিস ফ্যাক্টরি থেকে তৈরি হয় ওখানে প্রশ্ন চলে আসে ? যে আসলে চিনি কোন জিনিস থেকে তৈরি হয় আর এটাকে তৈরি করার জন্য কোন কোন প্রসেসের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় ।


    চিনি কিভাবে তৈরি হয়?
     চিনি কিভাবে তৈরি হয় ছবি।


    চিনি 

    বন্ধুরা আজকের পোষ্টে আমি আপনাদের এটা জানাতে চলেছি যে কিভাবে বড় বড় ফ্যাক্টরিতে তৈরি হয় তো চলুন  শুরু করা যাক । এরপর দ্বিতীয় সবথেকে বেশি উৎপাদন করা হয় আমাদের দেশ ভারতে আরে উৎপাদন বছর বছর বেড়েই চলেছে । কিন্তু যখন কথা আছে এটা তৈরি করার দক্ষতা বৃদ্ধিতে সুগার ফ্যাক্টরি তে নিয়ে আসা হয় ।এটা চিনি তৈরি সর্বপ্রথম প্রক্রিয়া কারণে বেশিরভাগ আখ থেকে তৈরি করা হয় । যদিও বানানোর জন্য কিছু লাল আলুর ব্যবহার করা হয় । কিন্তু ভারী মাত্রা চিহ্নিত করার জন্য ব্যবহার করা হয় এ কারণে যখন আটকে সুগারমিল পর্যন্ত নিয়ে আসা হয় । তখন ওগুলোকে ছোট ছোট টুকরো করা হয় । আরো গুলোকে পূরণ করার জন্য সমস্ত আমগুলোকে চপার মেশিন ঢালাই মেশিন এগুলোকে ছোট ছোট করে কাটা হয় । 

    এজন্য করা হয় যেন এগুলো ভালো করে পিষে এর থেকে বেশি থেকে বেশি মাত্রায় রস বের করা যায় । আর বন্ধুরা এবং এগুলোকে পরিষ্কার পানিতে ধোয়া হয় তারপর জুনাগড় কিভাবে পরিষ্কার হয়ে যায় তখন এগুলোকে পেশার জন্য যেন সে পুরোপুরি ভাবে আলাদা হয়ে যায় । বন্ধুরা আলাদা গুলোকে বলা হয় ব্যবহার করা হয় এটা এতটাই বেশি পাওয়ারফুল জালালী যে সুগার ইন্ডাস্ট্রি সমস্ত প্রয়োজন পূরণ করা যায় । এবং আলাদা করার জন্য যে মেশিন ব্যবহার করা হয় তাকে বলা হয় উৎপাদন হ্রাস পেয়েছে পাঠিয়ে দেয়া হয় আরকি চিনেন তারা পর্যন্ত । তৈরি করতে হয় যেখানে প্রথমে আটকে ৭৫ ডিগ্রি পর্যন্ত গরম করা হয় । তাতে মিল্ক অফ লাইম মেশানো হয় এগুলো একমাত্র কারণ এটাই যে অ্যাসিডিটি কম হয়ে যায় । কারণ ওর মধ্যে হালকা ফুলকা এসিডের মাত্রা থাকে কিন্তু অন্যরকম হয়ে যায় ।

    তারপর ওটাকে ১৪০ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে গরম করে লোড করা হয় । যেখানে রসের মধ্যে অনেক ধরনের কেমিক্যাল এবং আরো কিছু মেশানো হয় । অনেক ধরনের এবং কেমিক্যাল নিচে বসে যায় যার ফলে আমরা পরিষ্কার উপরের অংশ দেখতে পায় । তো বন্ধুরা এবার পরিষ্কার উপরে চলে এসেছে এগুলোকে এর মাধ্যমে হাই টেম্পারেচার ফোটানো হয় । আলাদা হয়ে যায় আর শিল্পে পরিনত হয়ে যায় আরো বেশি পরিমাণ শক্ত করার জন্য কোন মেশিনে পাঠানো হয় । যেখানে এগুলোর দেয়া হবে তারপর যখন চিনি তৈরি হয়ে যায় এরকম কিছু অংশ রেখে দেয়া হয় । 

    যেগুলো কিনে নেয় কারণ থাকে তোর জন্য একটা কড়াইতে পানি এবং অল্প পরিমাণ দুধ দিয়ে ভালো করে ফোটানো হয় । আর অনেক ঘন্টা পর্যন্ত তারপর যখন এগুলো হয়ে যায় তখন আগে থেকে তৈরি করার উপরে লাগানো আছে ।আর অনেক ঘণ্টা পর্যন্ত ফোটার পর যখন এগুলো লেজার হয়ে যায় তখন আগে থেকে তৈরি করা বর্তন যার উপরে লাগানো আছে ওতে ঢেলে দেয়া হয় । তারপর আর দিন পর্যন্ত এগুলোকে পুরোপুরিভাবে ঢেকে রাখা হয় যেন কোন প্রকার হাওয়া না লাগে তারপর যখন আখ দিন পর এগুলোকে খোলা হয় । তখন রহস্য ঘর থেকে মিষ্টি তৈরি হয়ে যায় ।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের প্রথম মহিলা মহাকাশচারীর নাম কি

    যেগুলো চিনির মতনই হয়ে থাকে কিন্তু একটু আলাদা হয় । বন্ধুরা এটা আপনাদের জানিয়ে দেই যশোর থেকে বাতাসা তৈরি করা হয় যেখানে পানি এবং সাদা করার জন্য ওর মধ্যে বেকিং সোডা পাউডার দিয়ে ভালো করে গরম করে নেয়া হয় । তারপরও গুলো ছড়িয়ে বাতাসা তৈরি করা হয় এবার আপনাদের দেখিয়ে দিয়েছে আসলে আমরা যে ছোট ছোট চিনির দানা খাওয়ার জন্য ব্যবহার করি ওগুলো তৈরি করা হচ্ছে । কিভাবে এবার বন্ধ করার জন্য একটা অন্যরকম যেখানে চিনি এবং সেরা ওয়াদা করা হয় । 

    আরও পড়ুন: মোবাইল ফোন ও টাওয়ার কিভাবে কাজ করে ? চুলুন জানি

    বন্ধুরা এটাকে বলা হয় আরেকরকম প্রসেসের মধ্যে দিয়ে নিয়ে অনেকে চিনে তৈরি করা হয় । আর সর্বনাশা জলোচ্ছ্বাস বলা হয়ে থাকে আর যেগুলো পরে মাছের খাবারের জন্য ব্যবহার করা হয় । বায়োফ্লক মাছ চাষ করা হচ্ছে যেখানে চিটাগুড় অনেক বেশী মাত্রায় ব্যবহার করা হয় । এগুলো মার্কেটে এভেলেবেল আছে অন্যদিকে এর থেকে পর দেখেছি আগে পানিতে ফুটিয়ে ভাব তৈরি করা হয় ।তারপর বন্ধুরে এগুলোকে লেখার ঢালা হয় যার মত অনেক ধরনের ফুড গ্রেড কেমিক্যাল মেশানো হয় ।

    আর চীনের কালার ক্রিস্টাল মতন হয়ে যায় তারপরে বেশি চিনি কী থেকে পিউরিফাই করা হয় । এবার লাস্টে পরদেশী চিনি কে হার্সা যে পুরোপুরি ভাবে পরিষ্কার করা হয় ।এবার ফাইনালে চীনের মধ্যে বাইরে বের করে আলাদা আলাদা করা হয় আর ওখানে মোটা এবং আলাদা রকমের দানাগুলো কে ট্যাগ করে মার্কেটে পাঠিয়ে দেয়া হয় । যেগুলো ছোট এবং বেদানা হয় ওগুলো আরো বেশি করে তৈরি করা হয় । তবে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন কিভাবে জমির আখ থেকে চিনি তৈরি করার আলাদাভাবে আমাদের কাছ পর্যন্ত পৌঁছায় । আমাদের কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন আর এই ধরনের চমৎকার   পোষ্টে প্রতিনিয়ত দেখার জন্য ।

    সুস্থ থাকুন ধন্যবাদ


    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম