নাসার বর্তমান গবেষণা


    নাসার বর্তমান গবেষণা
    নাসার বর্তমান গবেষণা


    নাসার বর্তমান গবেষণা

    হ্যালো বন্ধুরা নাসা বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় অন্যতম অগ্র-পথিক কঠিন কঠিন সমস্যার অন্যতম সহজ সমাধান তৈরি করে মানুষের জন্য সহজ রাস্তা তৈরি করার অন্যতম প্রধান একটি সংস্থার নাসা। পৃথিবীতে এযাবৎকালে প্রতিষ্ঠিত যতগুলো স্পেস এজেন্সির রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সফলতা অজর্ন করেছে। একমাত্র নাসা  প্রথম সাহস করে চাঁদে মানুষ পাঠায় এবং অফিশিয়ালি সেটি এখনো  রয়েছে। আমাদের প্রতিদিনের ব্যবহার্য জিনিস রয়েছে যেগুলো সেই প্রথম আবিষ্কার করেছে রাশিয়া চীন জাপান ইন্ডিয়া সবাই বিভিন্নভাবেই মহাকাশ গবেষণায় কাজ করে চলছে।  অন্যান্য সব মহাকাশ গবেষণা সংস্থা থেকে তিন গুণেরও বেশি না জানিয়ে  আমাদের কাছে অনেক রিকোয়েস্ট এসেছে।  এবং সব অপেক্ষার পালা শেষ করে আজকে না জানি আমাদের নাসা সম্পর্কে জানতে হলে  শেষ পর্যন্ত পড়ুন।  

     ১৯৫৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৬ সালে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স সুপারসনিক প্লেন তৈরি করার পরিকল্পনা হাতে নেয়। ১৯৫০ সালের শুরুর দিকে তাদের কাছে একটি চ্যালেঞ্জ ছিল মহাকাশে একটি আর্টিফিশিয়াল স্যাটেলাইট চ্যানেল তৈরি  করা। তার অল্প কিছুদিন পর ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর আমেরিকাকে চমকে দিয়েছে প্রথম আর্টিফিশিয়াল স্যাটেলাইট মহাকাশে প্রেরণ করে দেয়।  যার ফলে এটি আমেরিকার জন্য অনেক বড় একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়ায়। এবং একই ঘটনায় আমেরিকা তাদের টেকনোলজি থেকে অনেক দূরে সরে গিয়েছিল। যেখানে রাশিয়া মহাকাশে স্যাটেলাইট পাঠিয়ে দিয়েছে সেখানে আমেরিকার হাতে তখন ওমানের স্যাটেলাইট পাঠানোর কোন পরিকল্পনায় খুব ভালোভাবে ছিল না। যার ফলে সেটাকে তারা বড় ধরনের ন্যাশনাল সিকিউরিটি হিসেবে চিন্তা করেছিল। এবং সেটিকে বলা হত আমেরিকান প্রেসিডেন্ট ছিলেন ১৯৫৫ সালের ১২ ই জানুয়ারি একটি স্পেশাল কমিটি গঠন করে।

     টেকনোলজির জন্য যার প্রধান ছিলেন ১৯৫৮ সালের ১৪ ই জানুয়ারি ন্যাশনাল প্রোগ্রাম ফর টেকনোলজি শুরুর ঘোষণা দেন। বিধিমালা নির্দিষ্ট ছিল সব ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ পরিচালনা করবে। এবং সামরিক সব ধরনের মহাকাশ গবেষণার জন্য ১৯৫৮সালের ফেব্রুয়ারি মাসে নতুন আরো একটি এজেন্সি প্রতিষ্ঠিত হয়। যার নাম ছিল ১৯৫৮ সালে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স করেন এবং জন্ম হয়েছিল প্রায় আট হাজার এবং ১০০ মিলিয়ন ডলারের বাজেট ল্যাবরেটরী  ইনস্টিটিউশন ল্যাবরেটরী ইনকর্পোরেটেড হয়। এবং ল্যাব্রেটরি মহাকাশ গবেষণায় টিকে থাকার জন্য আমেরিকার পক্ষে সবচেয়ে বড় অবদান রেখেছিলেন। জার্মানের প্রোগ্রামের লিড বর্তমানে  পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা প্রতিষ্ঠার পর থেকে আজ পর্যন্ত প্রায় একশ ছেষট্টি বিভিন্ন নামধারীরা দিয়েছে যার বেশির ভাগ অংশই তারা সফল হয়েছেন। 

    আরও পড়ুন: সূর্যের অজানা রহস্য । The mystery of the sun

    এবং রয়েছে অসংখ্য কখনোই প্রকাশ করেনি প্রতিষ্ঠার পর ১৯৫৯ সালে নাসা প্রথমবারের মতো কোন মানুষ হয়ে যায় না থাকে প্রথম বাড়ির খরচ করতে হয়েছিল ২৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। এবং সেটি ছিল ১৯৬১ সালে হাতে নেয় এবং প্রযুক্তি মিছিলের সময় রাশিয়ার সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক একটি প্রজেক্ট। এবং নির্ধারিত হয়ে চাঁদে যাওয়ার পরবর্তী প্রোজেক্টের জন্য আমেরিকাকে খরচ করতে হয় ১.৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিহাসে পরবর্তী একমাত্র মিশন মানুষ পাঠানোর রেকর্ড রয়েছেএখন পর্যন্ত। এ পর্যন্ত ১৭ টি মিশন রয়েছে যার মধ্যে অন্যতম সফল একটি মিশন হয়ছে যাতে করে মানুষ সর্বপ্রথম চাঁদে গিয়েছিল। নীল আর্মস্ট্রং, মাইকেল কলিন্স,নারীকে নিয়ে প্রথমবারের মতো চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেন। ১৯৬৯ সালের ১৬ জুলাই কেনেডি স্পেস সেন্টার থেকে শিখন এর সূচনা করেন। আর দীর্ঘ যাত্রার পর তাদের পৌঁছাতে সক্ষম হন চাঁদের বুকে প্রথম পা রাখেন নীল আর্মস্ট্রং। এবং তার পরিণতি রাখেন নাসাকে খরচ করতে হয়েছে প্রায় ২৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ইতিহাসে রয়েছে। অ্যাপল সফলতা নিয়ে যথেষ্ট পরিমাণে সন্দেহ রয়েছে এখন মানুষের মধ্যে অনেক সন্দেহ জন্ম নিয়েছে কারণ এরপর থেকে ৯ পর্যন্ত কোন মানুষ বাঁচতে পারেনি।

    আরও পড়ুন: মহাকাশ অভিযান কি

    তা পাঠাইনি সেসময় নাসা দাবি করেছে মাত্র 8 দিনে তারা চাঁদে মানুষ পাঠিয়েছে। এবং সেটা আবার পৃথিবীতে ফেরত আসতে সক্ষম হয়েছে একই অভিযানের জন্য কদিন আগেই চাঁদে মঙ্গল যান পাঠিয়েছে যা চাঁদে পৌঁছতে প্রায় ৫২ দিন সময় লাগবে। এবং পৌঁছানোর জন্য ব্যবহার করেছে তা সে সময় ব্যবহৃত রকেট থেকে অনেক দ্রুত গতির এরপরেও নাসার ও ১৬৩ মিশন পাঠিয়েছে। যার  অনেকগুলো ব্যর্থ হয়েছিল উল্লেখযোগ্যভাবে নাটকগুলোর মধ্যে রয়েছে যেমন আপনি যদি মনে করেন যে না শুধুমাত্র মহাকাশ গবেষণা করে তাহলে আপনি ভুল জানেন। এক মহাকাশ গবেষণা করতে গিয়ে অনেক কিছু আবিষ্কার করেছেন যেগুলো সাধারণ মানুষের কল্যাণে প্রতিদিন ব্যবহার হচ্ছে। 

    আমাদের চিকিৎসা বিজ্ঞান থেকে শুরু করে আমাদের সাধারণের দৈনন্দিন জীবনেও সেগুলো ব্যবহার অনেক বেশি না সাড়ে মনের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে। থার্মোমিটার ইমারজেন্সি লাইট ফিলিপস এলইডি টেলিভিশন এবং এমন অসংখ্য আবিষ্কারের জনক নাসা পৃথিবীতে কোন ধরনের ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করে না।  তাই না চারদিকে বলা মুশকিল কিন্তু বর্তমানে নার্সারি বাজেট ২১.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পুরো টাকাটাই বিভিন্নভাবে বিভিন্ন কার্যক্রমে হয়ে যায়। বাজেটের দিক থেকে অন্যান্য দলগুলোর সাথে যদি না থাকে তুলনা করা হয় তাহলে ইউরোপিয়ান স্পেস এজেন্সির বাজেট ৬ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এর বাজেট ২.৮ বিলিয়ন ডলার চাইনিজ ২.৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার ১.১০৪ বাজেট ১.২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বাজেটের সবার থেকে অনেক উপরে রয়েছে। এবং আমলের দিক থেকে সবচেয়ে বেশি বৈচিত্রতা কাজ করে থাকে। কিন্তু নাসাতে আমেরিকার বাইরেও বিভিন্ন দেশে কাজ করে থাকে উদাহরণস্বরূপ বলা যায় ভারত এবং বাংলাদেশের বর্তমানে প্রায় ২০ জন বাংলাদেশি রয়েছেন। যারা বিভিন্ন সেক্টরে খুব ভালোভাবে কাজ করে যাচ্ছে এবং বাংলাদেশের বাইরে অন্যান্য দেশগুলোর মধ্যে ভারতের সবচেয়ে বেশি ভারতী পত্রিকা ইন্ডিয়া ইন্ডিয়া থেকে পৃথিবীর অন্যান্য সংস্থা থেকে সবচেয়ে বেশি অভিযান চালিয়েছে। এবং তারা সফল হয়েছে সবচেয়ে বেশি আগামী ২০২৫ সালে আবারো চাঁদে মানুষ পাঠানোর পরিকল্পনা রয়েছে নাসার। 

    ২০১১ সাল পর্যন্ত যতগুলো মিশন চালিয়েছে তার সব মিলিয়ে খরচের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে প্রায় ১৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। প্রতিদিন খরচ হয়েছে প্রায় ৪৫০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।বর্তমানে নারীদের হাজার মার্কিন ডলার এক লক্ষ ছাব্বিশ হাজার মার্কিন ডলার এবং ৩৩ হাজার মার্কিন ডলার থেকে অনেক কিছুই বলা যায়। মার্কিন ডলার থেকে ১ লক্ষ ১৪ হাজার মার্কিন ডলার পর্যন্ত এবং ৭৫ হাজার পর্যন্ত বড় বড় ধরনের আয়োজন করে। যেগুলো থেকে খুঁজে বের করে এবং নাসার করে পৃথিবীতে এখন পর্যন্ত যতগুলো সরকারি-বেসরকারি স্পেস স্টেশন রয়েছে তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি দামি মিশন পরিচালনা করেন। আপনার একটি সফল অর্ধেকের খরচেই শ্রোতাদের অ্যাক্টিভেশন পরিচালনা করতে সক্ষম হচ্ছে। এবং খরচ বাঁচানোর দিক থেকে সবাইকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে স্টেশনের ব্যবহার করা হয় সেগুলো দ্বিতীয়বার ব্যবহার করা যায় না। কিন্তু সেট ব্যবহার করে যাচ্ছে পুনর্ব্যবহারযোগ্য কে প্রথম আবিষ্কার করেছে শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত সুলতানা কে নাচারি ভূষিত করে এবং হাসান রহমান ছিলেন অর্গানাইজার কাজ করতেন। এছাড়া এমন অনেকেই আছেন যারা দেশের বাইরে কাজ করে।

     বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল করে যাচ্ছেন সংখ্যা আবিষ্কারের মধ্যে এ পর্যন্ত কোন আবিষ্কারটি আপনার সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে এবং কোনটি আপনি মনে করেন যে আপনার আমার আমাদের সবার জন্য খুব উপকারী সেটা লিখে আমাদেরকে জানান পাশাপাশি রয়েছে আপনি চাইলে দেখতে পারেন নিচের কমেন্ট বক্সে লিংক দেওয়া আছে এছাড়া আপনার যত কথাবার্তা আছে সবাই আমাদেরকে লিখে জানিয়ে দিতে পারেন। আমাদের সাথে যোগাযোগ করার জন্য আমাদের ফেসবুক টুইটার ইনস্টাগ্রাম কিংবা আমাদের ওয়েবসাইট যে কোন মাধ্যমে আপনি আমাদের সাথে কানেক্টেড হয়ে যেতে পারেন ইঞ্জয় করুন।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম