রেডিও টেলিস্কোপ আবিষ্কার কিভাবে হয়েছিল?

    টেলিস্কোপ 

     প্রাচীনকাল থেকে শুরু করে ১৬৬০ খ্রিস্টাব্দে পর্যন্ত পৃথিবীর বাইরে যে বৃহত্তর জগতে রয়েছে অর্থাৎ ইউনিভার সম্পর্কে আমরা জানিনা । কেবল মাত্র দৃষ্টিশক্তি অনুমান ম্যাথমেটিক্যাল ক্যালকুলেশনের উপর সম্পূর্ণ নির্ভর ছিলাম । তবে সেই সময়কার বেশিরভাগ ক্যালকুলেশন একুরেট হতো না । কারণ সেই সময়ে বর্তমান দিনের নেয় অ্যাডভান্স টেকনোলজি মডার্ন সাইন্টিফিক ডিসকভার হয়নি । তাই এই দীর্ঘ সময় ধরে আমরা কেবলমাত্র নিজেদের সোলার সিস্টেম এবং সূর্যের কাছে থাকা কয়েকটি গ্রহ সম্পর্কে বোঝার চেষ্টা করছিলাম ।

     সেই সময় ব্ল্যাকহোল একজনের অথবা শুধুমাত্র কনসেপ্ট ছিল । এরপর আসে যখন ষোলো চোখ এড়াতে টেলিস্কোপ এর ডিসকভার হয় এই সময় থেকে আমরা মহাকাশের বহু দূরে থাকা অবজেক্টকে ক্লিয়ার দেখতে শুরু করি । টেলিস্কোপ কেমন করে আবিষ্কার হয়েছিল  টেলিস্কোপের সাহায্যে দূরের জিনিস কাছে থাকলেও এর একটি সমস্যা ছিল । সেই অফ থে অরিজিনাল অন অবজেক্ট এবং কম্পোজিশন এই ধরনের ডিটেলসটা জানা যেত না । আর এই সমস্যার সমাধান করেছিল রেডিও টেলিস্কোপ । টেলিস্কোপ থেকে রেডিও টেলিস্কোপ বানানোর পিছনে লুকিয়ে রয়েছে ইন্টারেস্টিং স্টরি ।


    রেডিও টেলিস্কোপ আবিষ্কার কিভাবে হয়েছিল
    রেডিও টেলিস্কোপ

    রেডিও টেলিস্কোপ আবিষ্কার

    হ্যালো বন্ধুরা টেলিস্কোপ  পরিষেবায় বাধা সৃষ্টি হয়েছে কোন এক অজ্ঞাত কারণে বাধাপ্রাপ্ত হয়েছিল । এই সমস্যার সমাধানের দায়িত্ব দেয়া হয় এর জন্য একটি বিশেষ শ্রেণী তৈরি করেন । অধ্যয়ন করার পদ্ধতিকে পাল্টে দেয় জানেন একটি সাধারণ কেমনভাবে একসঙ্গে পাল্টে দিয়েছিল । কথাটা শুনলেই আমাদের মাথায় আসে ট্রানজিস্টার সেটিং করলেই হয় । কোন নিউজ অথবা এন্টারটেনমেন্ট শুরু হয়ে যায় কিন্তু জানেন এই রেডিও কেমন ভাবে কাজ করে । রেডিওর প্রধান ওয়ার্কিং এলিমেন্ট হলো ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক তরঙ্গ করে ট্রানজিস্টার রেডিও তরঙ্গ অর্থাৎ ইলেক্ট্রোম্যাগনেটিক রেডিয়েশন আলোকরশ্মির নেয় । তবে শুধু পার্থক্য দেখে আমরা চোখে দেখতে পাইনা ১৯৪০ সালে ১৩৭ ডিসকভার করেন রেডিওর মাধ্যমে । আমরা আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ করতে পারি আর সেই সাইন্টিস্ট ছিলেন তার । এই সন্ধান অ্যাস্ট্রোনমি ফেলতে এক নতুন যুগের সূচনা করে তিনি merry-go-round রিসিভার এর মাধ্যমে ডিসকভার করেন । এটি এমন এক ১.৫ সিগন্যাল রেকর্ড করতে পারত । যে নীতির মাধ্যমে প্রথম কাজ করে আসছিল । মেইলটা সেন্টার থেকে একটি অভূতপূর্ব ছিল ডিজাইন করেছিলেন একজন নাম রাখা হয় রেডিও টেলিস্কোপ । অপারেটর এবং ইঞ্জিনিয়ারকে পৃথিবীর প্রথম রেডিও টেলিস্কোপ নির্মাণ করার দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল ।এরপর ধীরে ধীরে রেডিও টেলিস্কোপ এর উপর নজর দেয়া হয় । আর এইভাবে আবিষ্কার হয় রেডিও টেলিস্কোপ ।

    রেডিও টেলিস্কোপ যেভাবে কাজ করে

    এবার চলুন দেখা যাক অফ ডিফারেন্ট পরিবেশে থাকা যে কোন পোষ্টের মাধ্যমে করা হতো । স্ক্রিনে দেখানো এই পিকচার গুলি অপটিক্যাল টেলিস্কোপটি নেওয়া হয়েছিল । যার সাথে আমরা সকলেই পরিচিত কিন্তু যখন আমরা এদেরকে রেডিও টেলিস্কোপের সাহায্যে দেখি তখন পুরো ছবিটা পাল্টে যায় । এক নতুন রূপে ধরা দেয় এমনকি অজানা ঘটনা তুলে ধরে ।১৯৫০-৬০ এবং সত্তরের দশকে নতুন খুঁজেছিল যেমন পালসার এবং রেডিও গ্যালাক্সি তবে এই ধরনের খোঁজ সর্বপ্রথম শুরু হয়েছিল । এবার নিশ্চয়ই বুঝতে পারছেন অপটিক্যাল টেলিস্কোপটি শুধুমাত্র দূরের জিনিস কাছে আনতে পারে । 

    কিন্তু তার ডিটেলস স্টাডি করতে পারে একমাত্র রেডিও টেলিস্কোপ এর মাধ্যমে শুধু মহাকাশ থেকে আসা যেকোনো ধরনের সিগন্যাল সে গ্রহ-নক্ষত্র blackhole-1 হোক না কেন সব কাজ করতে পারে । থেকেও বড় বিষয় হলো রেডিও টেলিস্কোপ দেশে থাকা ইউনিভার্সিটির ক্যাস্ট ডিটেক্ট করতে পারেন । যার সাহায্যে আইডেন্টিফাই করা যায় । স্পেসের কোন স্থানে কসমিক ডেনসিটি কমবেশি এর থেকে সাইন্টিস্টদের বুঝতে সুবিধা হয় । ইউনিভার্সের কোন স্থানে কত বেশি শব্দ থাকতে পারে কারণ একমাত্র সেই সকল স্থানে বেশি দেখা যায় । যেখানে গ্যাস এবং পার্টিকেলের ডেনসিটি বেশি থাকে শুধু তাই নয় সেটা মনে করে ইউনিভার্সিটি জন্মের পর কেমন অবস্থা তৈরি হয়েছিল । এবং তারপর প্রথম স্টার ফর্মেশন কেমন হবে শুরু হয় গ্যালাক্সি life-cycle এমনকি সুদূর গ্যালাক্সি থেকে আসা দিনগুলি সিগন্যাল কেউ কাজ করতে সক্ষম এই রেডিও টেলিস্কোপ । 

    রেডিও সিগন্যাল

    এবার দেখা যাক কেমন ভাবে কাজ করে যেকোনো রেডিও টেলিস্কোপ এর মাঝখানে একটি বডি থাকে । আর সামনে থাকে সিগন্যাল প্রথম কাজ করে । যেখান থেকে এমপ্লিফায়ার এর সাহায্যে আরো স্ট্রং করার পরেই সিগন্যালকে অপটিক্যাল ফাইবারের সাহায্য পাঠানো হয় । সুপারকম্পিউটার পর্যন্ত এরপর ডিজিটাল সিস্টেমে রেডিও শেষ করা হয় । তবে এখান থেকে কোন ছবি পাওয়া যায় না এই সিস্টেম এর পরিবর্তে উঠে আসে । এরপর শুরু হয় তারা ডিজিটাল সিস্টেমে উঠে আসা এই সকল রোগ থেকে ছবি তৈরি করতে এক ধরনের বিশেষ সফটওয়ারের সাহায্যে অবজেক্টের ইমেজ তৈরি করা হয় । জানেন রেডিও টেলিস্কোপ কে নির্জন স্থানে কেন তৈরি করা হয় নির্মাণ করার জন্য প্রয়োজন হয় । একটি বড় এরিয়া যেখানে থাকে অর্থাৎ এখানে কোন প্রকার লাউড সাউন্ড মোবাইল সিগন্যাল টেলিভিশন এমনকি হাইভোল্টেজ ইলেকট্রিসিটি ইন্টারফিয়ারেন্স যেন না থাকে ।

    আরও পড়ুন: বিরল ঘটনা মহাকাশে, ধূমকেতু থেকে বেরিয়ে আসছে যেন আগ্নেয়গিরির লাভা

    কারণ স্পেসের বহুদূর থেকে আসা সিগন্যাল আর থার্মোস্ফিয়ার এর সংস্পর্শে আসামাত্র দুর্বল হয়ে যায় । তার ওপর এই ধরনের ইন্টারফিয়ারেন্স সিগন্যাল করে দিতে পারে আমরা সকলেই জানি বর্তমানে পৃথিবীর লার্জেস্ট টেলিস্কোপ অবস্থিত যার নাম ফাস্ট । তবে বেশিদিন তার জাদু' ধরে রাখতে পারবে না । তবে সেই বিষয়ে যাবার পূর্বে চলুন দেখে নেওয়া যাক বর্তমানে world's second-largest রেডিও টেলিস্কোপ অবস্থায় রয়েছে । কয়েক বছর আগে পর্যন্ত ওয়ার্ল্ড লার্জেস্ট রেডিও টেলিস্কোপ টেলিস্কোপ অবস্থিত তৈরি করা হয়েছিল । এবং স্টাডি করার জন্য এতে রয়েছে পাওয়ারফুল সিস্টেম দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে ডিসকভার করেছেন । গ্যালাক্সি গ্র্যান্ড মলেকিউলস এবং পালসার কিন্তু আনফরচুনেটলি ডিসেম্বর ২০০৭ পাওয়ারফুল হ্যারিকেন এর জন্য আর্চিভস করেছে । 


    রেডিও টেলিস্কোপ আবিষ্কার কিভাবে হয়েছিল
    রেডিও টেলিস্কোপ সিগন্যাল

    সিগন্যালক রিফাইন

    এবার চলুন দেখা যাক কিভাবে থেকে  টেলিস্কোপ দেখতে একই রকম বাউল শিল্পী শেখর এর তুলনায় একচুয়ালি সিগন্যালকে রিফাইন করেন । অপরদিকে আশীবিষে ডায়ামিটার ৩০৫ মিটার কিন্তু তা সত্ত্বেও আজ থেকে বেশি পাওয়ারফুল যার সাহায্যে প্লানেট এ্যার্থ কিভাবে ডিটেক্ট করা যায় । তবে আরও প্রায় দীর্ঘ ৬০ বছর ধরে কাজ করেছে । সেখানে ফাস্ট টেলিস্কোপ এর জার্নি সবেমাত্র শুরু হয়েছে তবে ফাস্ট এই অল্প সময়ে পালসার ১৫০ এবং p1102 ডিসকভার করেছে । তবে হয়তো আগামী দশ বছরের মধ্যে ফাস্ট টেলিস্কোপ  আর থাকবে না । অর্থাৎ স্কয়ার কিলোমিটার অবজারভেটরি কাউন্সিল ইউকের প্রধান লক্ষ্য অ্যাস্ট্রোনমি ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারীতে তরফ থেকে একটি প্রকাশ পাস । হয় যেখানে বলা হয় আগামী দশ বছরের মধ্যে তারা ওয়ার্ল্ড লার্জেস্ট বানাতে চলেছে আর এই কাজে সাহায্য করবে । পৃথিবীর ১০ টি দেশ অস্ট্রেলিয়া কানাডা চায়না ইন্ডিয়া নিউজিল্যান্ড সাউথ আফ্রিকা নেদারল্যান্ড এবং আর এই প্রজেক্ট তৈরি হবে । 

    আরও পড়ুন: মঙ্গল গ্রহে যাওয়া প্রথম নারী

    গভর্মেন্টের অবজারভেশনে তরফ থেকে বলা হয়েছে এই পেজে থেকেও কাজ করতে পারবে। এখন আমি ফিল্ডে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসতে পারে সেই সময়ে ভিনগ্রহী ইটের অবজারভেশনে অর্গানাইজেশন এর তরফ থেকে বলা হয়েছে ।এই টেলিস্কোপ এতটাই পাওয়ারফুল হবে যে উইডথ থে উইক সিগন্যাল কেউ কাজ করতেপারবে । যার পর এখন আমি ফিল্ডে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন আসতে পারে সেই সময় হয়তো ভিনগ্রহী সংকেত অর্থাৎ এলিয়েন সিগন্যাল কাজ করা সম্ভব হবে ।  কেমন লাগলো কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না ভাল লাগলে একটা লাইক বন্ধুদের মধ্যে শেয়ার । 

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম