মেঘে যদি ধুলো জমে তাহলে কেমন লাগে? এমনি ছবি তুলে দেখাল বুড়ো হাবল

    মেঘে যদি ধুলো জমে তাহলে কেমন লাগে? এমনি ছবি তুলে দেখাল বুড়ো হাবল
    মেঘে ধুলো জমে তাহলে কেমন লাগে সেই ছবি।


    ওয়েস্টার্ন ডেটা সায়েন্স: মহাজাগতিক বিস্ময়ের ছবি একের পর এক তুলেই চলেছে ন্যাশনাল অ্যারোনটিক্স অ্যান্ড স্পেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের নাসার শক্তিশালী টেলিস্কোপ। এবার তারা ফের গোটা বিশ্বকে হতবাক করে দিল চোখ আটকে যাওয়ার মত ছবি পাঠিয়ে।

    মেঘে ধুলো জমলে কি হয়

    নাসার শক্তিশালী স্পেস টেলিস্কোপ হাবল বিশ্বকে মাঝে মাঝেই অনেক চমক দেয়। হাবলের তোলা শত শত আলোকবর্ষ দূরের দৃশ্য সাধারণ মানুষকে অবাক করে। নাসার সেই হাবল এবার ফের একটা চমক দিল। সম্প্রতি নাসা তাদের ইনস্টাগ্রাম পেজে ইন্টারস্টেলার ধুলো এবং মেঘের একটি ছবি শেয়ার করেছে। যা ক্যাপচার করা হয়েছে হাবল স্পেস টেলিস্কোপ দিয়ে।চকচকে ধূলিকণাগুলি তারার সঙ্গে জড়িত। বেশ কয়েকটি রঙের সংমিশ্রণ। যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৪,৩৫০ আলোকবর্ষ দূরে অবস্থিত। 

    আরও পড়ুন: রহস্যময় নক্ষত্রমণ্ডলী ছবি তুলে পৃথিবীতে পাঠাল হাবল টেলিস্কোপ

    অর্থাৎ ৪ হাজার ৩৫০ বছর আগে যে মহাজাগতিক ঘটনা ওই স্থানে ঘটেছিল তা এখন দেখতে পাচ্ছেন বিশ্ববাসী। এছাড়াও নাসার শেয়ার করা ছবিতে হাজার হাজার নক্ষত্রের সংগ্রহ দেখা যাচ্ছে।এই সব মিলিয়েই তৈরি হয়েছে প্রচুর ধুলো ও গ্যাস। সেটাই মেঘপুঞ্জের মত ছড়িয়ে আছে বিশাল এলাকা জুড়ে। আর তার সঙ্গেই চলছে রংয়ের খেলা। এই নক্ষত্রপুঞ্জটিকে একটি নম্বরের সাহায্যে নামকরণ করেছে নাসা। সেটি বিজ্ঞানীদের কাছে পরিচিত এনজিসি ৬৫৩০ নামে।

    আরও পড়ুন: জলজগতের সন্ধান 218 আলোকবর্ষ দূরে! এই প্রথম মানুষের বসবাসযোগ্য অন্য গ্রহ?

    হাবল স্পেস টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা ছবিটি তুলেছেন। নাসার মতে যে, জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা টাইলস্কোপের অ্যাডভান্সড ক্যামেরা ফর সার্ভে অ্যান্ড ওয়াইড ফিল্ড প্ল্যানেটারি ক্যামেরা ব্যবহার করে প্রোপ্লায়েডস তদন্ত করেছেন। নাসার তরফে জানা গিয়েছে যে, ওই চিকমিক করতে থাকা মেঘের গায়ে চুমকির মত জিনিসগুলি আসলে এক একটি নক্ষত্র। আর যে ছবিটি হাবল তুলেছে সেটি বহু দূরের এক নক্ষত্রপুঞ্জ।

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    নবীনতর পূর্বতন

    যোগাযোগ ফর্ম